ননি ঘি তৈরি হয় দুধ থেকে সরাসরি মাখন বা ননি আলাদা করে। এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। গরম করা মাখন থেকে জলীয় অংশ ও দুধের কঠিন অংশ সরিয়ে ফেলা হয়, ফলে ননি দিয়ে তৈরি ঘি হয় খাঁটি এবং স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন A, D, E এবং K-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হাড়ের শক্তি, এবং ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। এটি ল্যাকটোজমুক্তও, যা ল্যাকটোজ অ্যালার্জি থাকা ব্যক্তিদের জন্য ভালো।
স্বর দিয়ে তৈরি ঘি আসলে জ্বাল দেওয়ার পর দুধের উপরের স্তর বা ক্রিম থেকে তৈরি হয়, যা স্বাভাবিকভাবে মাখনের মতো পুষ্টিগুণ এবং স্বাদ ধরে রাখতে পারে না। স্বর দিয়ে তৈরি ঘি-এর মধ্যে প্রোটিন ও অন্যান্য উপাদানের মান কিছুটা কমে যায়। এতে পুষ্টির পরিমাণ কিছুটা কম এবং ফ্যাটের গুণমান ননির ঘির মতো উচ্চমানের হয় না। এতে ল্যাকটোজের কিছু অংশ থেকে যেতে পারে, যা ল্যাকটোজ-অ্যালার্জি থাকা ব্যক্তিদের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।
ঘি তে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে বেশি থাকে । এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
এতে উপস্থিত ওমেগা ৬ ও ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর ও মস্তিষ্ককে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
বাত ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে ঘি সহায়ক। ঘি খেলে এই সব ব্যথা কমতে পারে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির উৎস ঘি। যা জয়েন্টের জন্য উপকারী।
আমাদের আছে প্রস্তুতকারকের BSTI অনুমোদন। ডেলিভারি ম্যান দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় বয়াম খুলে ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খেয়ে টেস্ট করে পেমেন্ট করতে পারবেন। আর যদি মনে হয় আমাদের ঘি ভালো না তাহলে আপনাকে কোন ধরনের পেমেন্ট বা ডেলিভারি চার্জ দিতে হবে না।
ঘি এর আসল স্বাদ ঘ্রাণ উপভোগ করতে ঘি কখনো ফ্রীজে রাখবেন না।মনে রাখবেন বছরের পর বছর ঘি ঘরে রেখে খাওয়া যায় যদি সেটা খাঁটি হয় ।শুধু একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন ঘি এর সাথে যেন কোনভাবেই পানি মিশে না যায়। অবশ্যই শুকনা চামচ ব্যবহার করবেন ।কাঁচের বয়ামে সংরক্ষণ করতে হবে। আমাদের "সুশাদু" ঘি ১ বছর অনায়াসে রেখে খেতে পারবেন ।